বুড়িচংয়ে সীমান্ত দিয়ে ভারতে মানব পাচারকালে ৩ জন আটক দৈনিক ভোরের কলাম দৈনিক ভোরের কলাম প্রকাশিত: ১:৫২ পূর্বাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ২০, ২০২৪ {“remix_data”:[],”remix_entry_point”:”challenges”,”source_tags”:[“local”],”origin”:”unknown”,”total_draw_time”:0,”total_draw_actions”:0,”layers_used”:0,”brushes_used”:0,”photos_added”:0,”total_editor_actions”:{},”tools_used”:{“transform”:2,”square_fit”:1,”adjust”:1},”is_sticker”:false,”edited_since_last_sticker_save”:true,”containsFTESticker”:false} আক্কাস আল মাহমুদ হৃদয়: কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার বাকশীমূল ইউনিয়নে পাহাড়পুর সীমান্তে দিয়ে বাংলাদেশের নাগরিক অবৈধভবে ভারতে অনুপ্রবেশ করার সময় ৩ জনকে আটক করেছে সুলতানপুর ব্যাটালিয়ন ৬০ বিজিবি খারেরা বিওপি। (১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪) বৃহস্পতিবার বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেন খারেরা বিওপি’র সুবেদার মনোরঞ্জন সরকার। বিজিবি সূত্রে জানা যায়,১৯ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার রাতে গোপন সংকাদের ভিত্তিতে খারেরা বিওপির বিজিবি নায়েক জিএসএম বিল্লাল, ল্যান্স নায়েক মোঃ ইকবাল,সিপাহী জাহাঙ্গীর আলম,সিপাহী মিরাজ ও সঙ্গীয় ফোর্স পাহাড়পুর সীমান্ত পিলার নং-২০৬৯ হতে আনুমানিক ৩০০ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে পাহাড়পুর দোতলা মসজিদের সংলগ্ন পুকুরের পাড়ে বিজিবি সদস্যের উপস্থিতি টের পেয়ে মানব পাচারকারী পালিয়ে যাওয়ার সময় মানব পাচারের মূলহোতা মোঃ জুয়েল রানা সহ তিনজন আটক করা হয়। আটক কৃত ব্যক্তিরা হলেন পাহাড়পুর বেলবাড়ি এলাকার জসিম উদ্দিনের ছেলে মোঃ জুয়েল রানা।নরসিংদী জেলার মাধবদী পৌরসভার কোতায়ালীচর এলাকার চন্দন সাহা’র স্ত্রী পার্বতী রানী সাহা ও ছেলে চিহৃ সাহা জয়কে আটক করে বুড়িচং থানায় হস্তান্তর করে এবং মামলা এজহার করে কোর্টের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়ে। বিজিবি আরো জানায়,আটক করার পর দেহ তল্লাসী করে আই ফোন সহ ৪টি মোবাইল ফোন জব্দ,বাংলাদেশ ও ইন্ডিয়া সীম জব্দ,২টি রুপার আংটি,১টি পিতলের আংটি,প্রায় ৮০ হাজার টাকা অধিক উদ্ধার করে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে জুয়েল রানা মানব পাচার সহ অন্যান্য অবৈধ পন্য চালানের সাথে জড়িত ছিলো।এছাড়াও গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে বাকশীমূল ইউনিয়ন,রাজাপুর ইউনিয়ন,শশীদল ইউনিয়ন সীমান্তে শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর চোরাকারবারিদের সহযোগীতায় আওয়ামীলীগের অনেক নেতারা পাড় হচ্ছে। খারেরা ক্যাম্পের সুবেদার মনোরঞ্জন সরকার জানায়, আসামীগণ পাসপোর্ট ব্যতিত বাংলাদেশ হইতে ভারতে যাওয়ার বিষয়টি সাক্ষীদের সম্মুখে স্বীকার করে। আসামীগণ বাংলাদেশ হইতে ভারতে যাওয়া সংক্রান্তে কোন বৈধ কাগজ পত্র ও পাসপোর্ট উপস্থাপন করিতে পারে নাই। যার কারণে ১৯৭৩ সালের পাসপোর্ট আইনের ১১(১) (গ) ধারার অপরাধ করিয়াছে। SHARES প্রচ্ছদ বিষয়: